দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালে ১৬ ডিসেম্বের বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। একথা সবারই জানা। তবে কবে কোন দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে, সেটা নিয়ে কিছু সংশয় অনেকের মধ্যে
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধারা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন। স্বাধীনতার পর যুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য কয়েকশ’ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে খেতাব প্রদান করা হয়। এবার পাঠকদের জন্য খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সকল তথ্য তুলে ধরছি। ১.
১৯৭১ সালে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন দেশ বাংলাদেশ। পেয়েছি একটি লাল সবুজের মানচিত্র। এবার বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার আদ্যেপান্ত পাঠকদের সুবিধার জন্য প্রশ্ন আকারে তুলে ধরছি,
এক নজরে জেনে নেই বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়াবলি… জাতীয় পতাকা : সবুজের মাঝে লাল বৃত্ত। জাতীয় প্রতীক : উভয় পাশে ধানের শীষ দ্বারা বেষ্টিত পানিতে ভাসমান জাতীয় ফুল শাপলা। তার মাথায়
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধকালে ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুরের তেলিয়াপাড়া চা বাগানের ম্যানেজার বাংলোয় সারাদেশকে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের ১১ সেক্টরের সীমানা, সদর দপ্তর (হেড
মুসলিম রেনেসাঁর কবি ফররুখ আহমদ ১৯১৮ সালের ১০ জুন (তৎকালীন যশোর জেলার অন্তর্গত) বর্তমান মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার মাঝাইল গ্রামের সৈয়দ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা সৈয়দ হাতেম আলী ছিলেন একজন